অহেতুক কৌতুক
অহেতুক কৌতুক
*: উপহার দেওয়ার মতো বই দেখান তো।
: কেমন, হালকা টাইপের?
: ওজন নিয়ে ভাববেন না, সঙ্গে গাড়ি নিয়ে এসেছি।
* ম্যানেজার: স্যার, সব সময় আপনি শুধু বিবাহিত লোকদের নিয়োগ দেন কেন?
বস: কারণ, একমাত্র বিবাহিতরাই গালাগাল শুনেও কাজ ছেড়ে যায় না।
* এক মায়ের পাঁচ ছেলেমেয়ে। ছেলেমেয়েরা কোনো ভুল করলেই কাঁদতে শুরু করে। মা সব সময় সান্ত্বনা দেওয়ার সময় বলেন, ‘যা হওয়ার হয়ে গেছে, এখন কেঁদে কী হবে?’
একদিন বাচ্চাদের উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে মা কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগলেন, ‘এমন ছেলেমেয়ে থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো ছিল আমার।’
সঙ্গে সঙ্গে তাঁর ছোট ছেলে বলে উঠল, ‘দেখো মা, যা হওয়ার হয়ে গেছে, এখন কেঁদে কী হবে?’
* পর্যটক: আচ্ছা, এই পাহাড় থেকে লোকজন প্রায়ই পড়ে যায় না তো?
গাইড: না, একবার পড়লেই হয়।
* : আশ্চর্য, তোর সামনে দিয়ে সব ডাকাতি করে নিয়ে গেল আর তুই এ রকম শক্তসমর্থ দুটো হাত দিয়ে কিছুই করতে পারলি না?
: কী করে করব, আমি দুই হাত দিয়ে বাবার দুনলা বন্দুকটা ধরে ছিলাম যে!
* নেতা: প্রয়োজনে বুকের রক্ত ঢেলে দেব।
জনতা: কিন্তু আমরা তো শুনেছি আপনি রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন।
: কেমন, হালকা টাইপের?
: ওজন নিয়ে ভাববেন না, সঙ্গে গাড়ি নিয়ে এসেছি।
* ম্যানেজার: স্যার, সব সময় আপনি শুধু বিবাহিত লোকদের নিয়োগ দেন কেন?
বস: কারণ, একমাত্র বিবাহিতরাই গালাগাল শুনেও কাজ ছেড়ে যায় না।
* এক মায়ের পাঁচ ছেলেমেয়ে। ছেলেমেয়েরা কোনো ভুল করলেই কাঁদতে শুরু করে। মা সব সময় সান্ত্বনা দেওয়ার সময় বলেন, ‘যা হওয়ার হয়ে গেছে, এখন কেঁদে কী হবে?’
একদিন বাচ্চাদের উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে মা কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগলেন, ‘এমন ছেলেমেয়ে থাকার চেয়ে না থাকাই ভালো ছিল আমার।’
সঙ্গে সঙ্গে তাঁর ছোট ছেলে বলে উঠল, ‘দেখো মা, যা হওয়ার হয়ে গেছে, এখন কেঁদে কী হবে?’
* পর্যটক: আচ্ছা, এই পাহাড় থেকে লোকজন প্রায়ই পড়ে যায় না তো?
গাইড: না, একবার পড়লেই হয়।
* : আশ্চর্য, তোর সামনে দিয়ে সব ডাকাতি করে নিয়ে গেল আর তুই এ রকম শক্তসমর্থ দুটো হাত দিয়ে কিছুই করতে পারলি না?
: কী করে করব, আমি দুই হাত দিয়ে বাবার দুনলা বন্দুকটা ধরে ছিলাম যে!
* নেতা: প্রয়োজনে বুকের রক্ত ঢেলে দেব।
জনতা: কিন্তু আমরা তো শুনেছি আপনি রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন।


কোন মন্তব্য নেই