সহীহ বুখারী শরীফের ১০ টি বৈজ্ঞানিক হাদিসঃ

সহীহ বুখারী শরীফের ১০ টি বৈজ্ঞানিক হাদিসঃ

১)নবীজি বলেন,”জ্বর আসে জাহান্নামের তাপ
থেকে!সুতরাং,জ্বর কে পানি দ্বারা প্রশমিত কর!
(সহীহ বুখারী,, খন্ড: ৭:অধ্যায় ৭১:হাদিস ৬২১)

.২)নবীজি বলেন,”যদি কারো পানিতে মাছি পড়ে
যায়,তবে মাছিটিকে পানিতে চুবিয়ে তারপর পান
কর!কারণ,মাছির এক ডানায় আছে রোগ,অন্য ডানায়
আছে প্রতিকার! “(সহী বুখারী, 4:54:537)

৩)নবীজি বলেন,কালোজিরা আস-সামস ব্যতিত
সর্বরোগের ঔষধ! আয়েশা জিজ্ঞেস করেন,আস-
সামস কি?নবীজি উত্তরে বলেন,মৃত্যু!(বুখারী
৭:৭১:৫৯১)

৪)নবীজি বলেন,”যারা রোপ্যপাত্রে পানি পান
করে,তারা জাহান্নামের আগুন দ্বারা তাদের
পেটপুর্ণ করে! (বুখারী 7:69:538)

৫) নবীজি বলেন,”জাহান্নামের আগুণ আল্লাহর
কাছে অভিযোগ করল,”হে আমার প্রতিপালক,আমার
বিভিন্ন অংশ পরস্পরকে খেয়ে ফেলছে!সুতরাং,তি
নি জাহান্নামকে দুইবার শ্বাস নেয়ার অনুমতি
দিলেন,একটিটি শীতকালে (প্রশ্বাস),অন্যটি
গ্রীষ্মকালে (নিঃশ্বাস)!এবং এটাই (গ্রীষ্মকলে)
প্রখর গরম ও (শীতিকালে) তীব্র শীতের কারণ!
(বুখারী 4:54:482)

৬)নবীজি বলেন,”আল্লাহ হাচি পছন্দ করেন এবং হাই
তোলা অপছন্দ করেন!(বুখারী 8:73:242)

৭)নবীজি বলেন,”ভাল স্বপ্ন আসে আল্লাহ থেকে আর
দুঃস্বপ্ন আসে শয়তান থেকে!কেউ যদি দুঃস্বপ্ন
দেখে তার উচিত আল্লাহর কাছে শয়তান হয়ে আশ্রয়
চাওয়া ও বাম দিকে থুথু নিক্ষেপ করা,কারণ এতে
দুঃস্বপ্ন তার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা।(বুখারী
9:87:115)

৮)আব্দুল্লাহ বর্ণিত:এক লোক নবীজির কাছে এসে
বলল,সে সকাল পর্যন্ত ঘুমিয়েছে এবং নামায আদায়
করতে পারেনি!!নবীজি বললেন:শয়তান তার কানে
প্রস্রাব করে দিয়ে চলে গিয়েছে!(বুখারী 2:21:245)

৯)নবীজি বলেন,”তোমরা সুর্যদ্বয় ও সুর্যাস্তের সময়
নামায আদায় করোনা,কারণ সুর্য শয়তানের মাথার
দুইপ্রান্তের মধ্যখান দিয়ে উদিত হয়(বুখারী৪:৫৪:৪৯৪)

১০) নবীজি বলেন,,”যে ব্যক্তি প্রতি সকালে ৭ টি
আজওয়া খেজুর খায়,তার ওপর বিষ ও জাদু কোন
প্রভাব ফেলতে পারেনা!(বুখারী ৭:৬৫:৩৫৬)।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.